পোস্টগুলি

দেখুন সংবিধান সমাচার

ছবি
সংবিধান লিখতে হবে খাঁটি বাংলা ভাষায় যেনো গ্রামের অজপাড়া গায়ের ছোট শিশুটিও বুঝতে পারে দেশের বিরুদ্ধে গিয়ে সে কিছু করছে কি-না। আরো সহজ ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয় চাকরি 'ন' দিবি তো হামার ছেলেকে মারলি কেন⁉️ সংবিধান নাকি বুড়িগঙ্গা কোনটা? সংবিধান নামে বানানো গাল ফুলা কামালের মুজিব বন্ধনার কয়েকটা কাগজ ছাড়া অন্য কিছুই নয় এই সংবিধান, বৃটিশের রাজতন্ত্রের লেখা চুরি করে এনে নিজে কিছু যোগ করে মুজিব বন্ধনা লিখে গণতন্ত্রের নামে চালিয়ে দেওয়া কাগজ গুলো বুড়িগঙ্গা নদীতে ফেলে দিয়ে এখনি সময় নতুন সংবিধান রচনা করা, যেখানে মৌলিক অধিকারের নাম দিয়েও অধিকার হরণ করা হবে না, বিনা চিকিৎসায়। না খেয়ে। ভাসন্তির মত বস্রহীন। অভাব অনটনে মানুষ মারা যাবে নাহহহহ। কবি রফিক আজাদের মত আর কোনো কবি না লিখুক ভাত দে হারামজাদা নাহয় মানচিত্র খাব। পরিশেষে স্যালুট জানাই ২৪শে'র সকল বিপ্লবী বীর এবং শহিদ হওয়া ভাই বোনদের কে যাদের আত্মত্যাগের কারণে আমরা আবার ফিরে পেয়েছি মাতৃভুমি।  #ইনকিলাব_জিন্দাবাদ #এম_লিটন #২৮_১২_২০২৪  

নটী শব্দের অর্থ জেনে নিন

ছবি
  'নটী’ শব্দের অর্থটা আমাদের মাথায় রাখা দরকার। 'নটী'র সুডৌল অর্থ হলো—অভিনেত্রী, নর্তকী, নাটকে অভিনয় করে যে। যেমন নট নটী মানে অভিনেতা অভিনেত্রী। অভিনয়ে যার সীমাহীন দক্ষতা, তাকে বলা হয় নটরাজ। কুশলী অভিনেত্রীর বেলায় নটীরানী বলা হয় কিনা, জানা নেই। সমাজে প্রচলিত 'নটী'র আরও বহুবিধ দুরাচার অর্থ রয়েছে। যেমন—পতিতা, গণিকা, ছিনাল, বারাঙ্গনা, বিনোদিনী ইত্যাদি কদর্য সব বিশেষণ। বঙ্গদেশে চয়নিকা চৌধুরী ও পরীমনিদের দেখলেই মানুষ বোঝে, নটী'র এমন নিচ অরুচিকর শব্দ কিভাবে প্রচলিত হল!!  আজ থেকে পঞ্চাশ একশো বছর আগেও বঙ্গদেশে বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম ছিলো যাত্রাপালা। সারাদেশে প্রায় সব মৌসুমে নানাধর্মী যাত্রাপালার আয়োজন হতো। এসব পালায় নাচগানের পাশাপাশি বিভিন্ন নাটক মঞ্চস্থ হতো। বেহুলা লক্ষিন্দর, গাজি কালু চম্পাবতী, কাসেম মালা, কাজলরেখা এমন নামের নাটক বেশ জনপ্রিয় ছিলো। এ নাটকগুলোতে যেসব মেয়ে অভিনয় করতো, তাদেরকেই 'নটী’ বলা হতো। এই নটীদের মধ্যে যারা সুন্দরী এবং অভিনয়ে করিৎকর্মা, অভিনয়ের সুবাদে বাজারে তাদের বেশ নাম ডাক ছড়াতো। তার নাম শুনেই দশ গাঁয়ের লোকজন জমায়েত হতো যাত্রা প্যান্ডেলের নিচে...

পরিবেশের দোহাই দিয়ে আর কতদিন বন্ধ রাখবেন পাথর কোয়ারী জানতে চায় জনগণ

ছবি
 এখানের মানুষের কাছে অভাব নামে কোন শব্দ ছিলোনা, এখন যা চলছে তা অভাব নয়। দুর্ভিক্ষ বললে কম হবে। বলছিলাম কারেন্ট ওয়ার্ল্ডের এশিয়ার জরিপ অনুযায়ী এশিয়ার বৃহত্তম পাথর উত্তোলনক্ষেত্র ভোলাগঞ্জ পাথর কোয়ারীর কথা।  সিলেটের উত্তরে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ধলাই নদীতে অবস্থিত ভোলাগঞ্জ পাথর কোয়ারী। মূলত কোয়ারী খনন হতো শীতকালে। নদী শুকিয়ে গেলে পাথর তোলার উৎসব শুরু হতো। যেভাবে বৈশাখে ধানকাটার সময় নবান্নের উৎসব হয় জন্মের পর এগুলোই দেখে আসছি, পাথরকে কেন্দ্র করেই আমাদের যাবতীয় পেশা। লাখ লাখ মানুষের রুটি-রুজির একমাত্র মাধ্যম ভোলাগঞ্জ পাথর কোয়ারী। আমাদের অঞ্চলের শত বছরের পেশা যেটা বলা যায়। শত বছর আগে পাথরকে কেন্দ্র করে গড়ে তুলেছিলো তারের টানেল দিয়ে 'রুপওয়ে। যারা ভোলাগঞ্জে এসেছেন। তারা হয়তো দেখেছেন নদীর উপরে লোহার টাওয়ারে এখনো কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে 'রুপওয়ে' ব্রিটিশরা তারের মাধ্যমে পাথর পরিবহণ করতো ছাতকে। ছাতক থেকে পাথর যেতো বাংলাদেশের সকল রেলওয়েতে। তারপর পাথরকে কেন্দ্র করে এখানে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ব্যবসা বাণিজ্য। পাথর ভাঙার ক্রাশিং মিল, পাথর পরিবহণের জন্য গাড়ী। এক কথায় বলতে যা বোঝায় কোটি মানুষ...

স্থানীয় নির্বাচন নিয়ে নাজিম ভাইর মনোমুগ্ধকর লেখা

ছবি
  স্থানীয় নির্বাচন একটি সুন্দর আলোকিত সমাজ ও রাষ্ট্র  বিণির্মানের মূল পটভূমি।  #নাজিম উদ্দীন নাদিম কুয়েত প্রবাসী কোম্পানীগঞ্জ সিলেট। শরৎকালের সারি সারি কাশফুলের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য আর ভোরের কোমল স্নিগ্ধ বাতাসের তোড়ে ভেসে আসছে স্থানীয় নির্বাচনের গরম হাওয়া।  ইতিমধ্যেই পাড়ার টং দোকান থেকে নিয়ে বাজারের টি-ষ্টলে গরম রং চায়ের ধোঁয়া বেরুচ্ছে! কিন্তু হঠাৎ কেন এত পরিবর্তন? কারণ সামনে স্থানীয় নির্বাচন, নিজ ইউনিয়ন ও এলাকার উন্নয়নে বিগত পাঁচ বছরের জনগণের চাওয়া পাওয়া এপিঠ/ওপিঠ পরখ করা হচ্ছে,এই হিসেব থেকে আসন্নবর্তী নির্বাচনে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে সমর্থন করা হবে! এমনটাই স্বাভাবিক।  স্থানীয় নির্বাচনের আমেজ সব সময়ই সাধারণ মানুষের কাছে অন্যরকম হয়ে তাকে,কারণ গ্রামগঞ্জে এই নির্বাচনকে এক প্রকার উৎসব হিসেবে দেখা হয়,কিন্তু দীর্ঘদিন যাবত দেশে নির্বাচন ব্যবস্থায় নিয়ে নানা আলোচনা সমালোচনা হওয়ার দরুন এবং দেশের বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচন নিয়ে নানা অভিযোগ ও গণহারে নির্বাচন বর্জন অংশগ্রহণ না করা ইত্যাদি কারণে  সাধারণ মানুষের কাছে ঘোষিত বর্তমান সময়ের যে কোন নির্বাচন নিয়ে আগের মত তত...

আমাদের এই আর্তনাদ

ছবি
 আমাদের এই আর্তনাদ    এইতো সেদিন একটা সময় ছিল, সচ্ছলতা ছিল আমাদের ঘরে-ঘরে গায়ে খেঁটে, ব্যবসা-বানিজ্য এইসবে; অন্ততপক্ষে আমরা ডাল-ভাতে পুষ্ট ছিলাম!  পুষ্ট ছিল নানাপ্রান্ত থেকে ছুটে আসা হতদরিদ্র মানুষ। কিন্তু আকস্মিক একটি কালবৈশাখী ঝড় এলো! কেড়ে নিল আমাদের পাতিলের রুটি-ভাত , আমরা এখন উদরপূর্তি ছাড়াই বেঁচে আছি কেবল তবে বাড়ছেই আমাদের আর্তনাদ,  নীরবে-নিবৃত্তে গড়াচ্ছেই আমাদের অশ্রুজল। আচ্ছা স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, এসপি, ডিসি, মন্ত্রী মহোদয়  তোমরা তো এই সমাজেরই লোক! তোমরা কি শুনতে পাও না, আমাদের এই আর্তনাদ?  লেখক = ফয়জুর রহমান / Md Foyjur Rahman

লিটনের ভোট দুঃখের কথা

ছবি
  আমি ২০১৪ সালে ভোটার হই ২০১৬ সালে প্রথম ভোট দেই এবং যে তিন জনকে ভোট দিয়েছিলাম উনারা তিন জন'ই জনপ্রতিনিধি হয়েছিলেন কিকন্তু উনারা প্রতিনিধি হওয়ার পরে উল্লেখযোগ্য কোনো কিছু করেছেন বলে মনে হচ্ছে না (তাই আমার ভোট দেওয়া ভুল হয়েছে বলে প্রমানিত এর জন্য আমি ক্ষমা চাচ্ছি) দ্বিতীয়, সেকেন্ড টাইম স্বপ্নের ভোটের দিন কত আশা ভরসা নিয়ে গেলাম ভোট কেন্দ্রে ওমা গিয়ে দেখি ও শুনি ৩০ তারিখের ভোট নাকি ২৯ তারিখ রাতেই হয়ে গেছে এবং রেজাল্টও আউট হয়ে গেছে এবার ফর্মালিটি রক্ষার্থে দিনে শুধু লোক দেখানো বা বুঝানো হচ্ছে যে নির্বাচন হয়েছে বা হচ্ছে দেশে তার পর কেন্দ্রের চার পাশের হাব ভাব বুঝলাম বুঝে কেন্দ্রে ঢুকব এমন সময় দেখি দরজার সামনে পরিচিত একজন পায়চারি করতেছেন ভিতরে আরেক জন দাড়ানো (মামা ভাগনা)  ঢুকলাম ভিতরে গিয়ে চোখ ঘুড়িয়ে চারিদিক দেখে এজেন্ট মাত্র একজন পেলাম আর ভোটার একজন পিজাইডিং অফিসারের সামনে গিয়ে দাড়াতেই আমাকে বললেন নাম কি? নাম বললাম মুহাম্মদ লিটন উনারা লিস্ট বের করে দেখেন আমার ভোট রাতেই দেওয়া হয়েগেছে মানে আমার নামের সাইডে দাগ দেওয়া আমারও বুঝতে বাকি নাই পিজাইডিং অফিসার একজন মহিলা একজন পুরুষ উনারা আ...

চাঁদে জমি কিনলেন সিলেটের লিটন

ছবি
 এবার চাঁদে জমি কিনলেন সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কালীবাড়ি গ্রামের মুহাম্মদ লিটন, উনি বলেছেন সখের তুলা আশি টাকা বিশ টাকা বেশি দিলেও লাভ তাই তিনি সখ করে জমি কিনলেন যারা কিনতে আগ্রহী তারা দ্রুত যোগাযোগ করতে বলেছেন উনার সাথে